- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
বড়াইগ্রামে বিক্রি হওয়া শিশুটি মা’কে ফিরিয়ে দিলেন জেলা প্রশাসক
মোঃ আব্দুস সালাম , নাটোর
নাটোরের বড়াইগ্রামে সুদী মহাজনের চাপে বিক্রিত শিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলেন জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। বুধবার দুপুরে নাটোরের জেলা প্রশাসক মোঃ শাহরিয়াজ ওই শিশুকে তার মায়েল কোলে তুলে দেন। এসময় বড়াইগ্রামের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম, নগর ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত সোমবার সুদি মহাজনের চাপে বাধ্য হয়ে উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের ভ্যানচালক বাবা রেজাউল করিম তার চাঁদনী আক্তার লিজা নামের ২২ দিন বয়সী কন্যা শিশুকে এক লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি প্রকাশ হলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে রাতেই ভুক্তভোগির বাড়িতে গিয়ে অনুসন্ধানে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম। পরে বিক্রিত শিশুটিকে উদ্ধার করে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
শিশুকে ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপশি জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে তাকে নগদ অর্থ, ফলমুল ও খাবার এবং একটি ভ্যান কিনে দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জমিসহ একটি ঘর এবং চলমান ঋণ পরিশোধ করার জন্য নগর ইউপি চেয়ারম্যান ভিজিডি কার্ড করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
মোঃ আব্দুস সালাম , নাটোর
নাটোরের বড়াইগ্রামে সুদী মহাজনের চাপে বিক্রিত শিশুকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলেন জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। বুধবার দুপুরে নাটোরের জেলা প্রশাসক মোঃ শাহরিয়াজ ওই শিশুকে তার মায়েল কোলে তুলে দেন। এসময় বড়াইগ্রামের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম, নগর ইউপি চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াসমিন ডালু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত সোমবার সুদি মহাজনের চাপে বাধ্য হয়ে উপজেলার নগর ইউনিয়নের কয়েন গ্রামের ভ্যানচালক বাবা রেজাউল করিম তার চাঁদনী আক্তার লিজা নামের ২২ দিন বয়সী কন্যা শিশুকে এক লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। মঙ্গলবার বিকেলে ঘটনাটি প্রকাশ হলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে রাতেই ভুক্তভোগির বাড়িতে গিয়ে অনুসন্ধানে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম। পরে বিক্রিত শিশুটিকে উদ্ধার করে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
শিশুকে ফিরিয়ে দেয়ার পাশাপশি জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে তাকে নগদ অর্থ, ফলমুল ও খাবার এবং একটি ভ্যান কিনে দেয়া হয়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জমিসহ একটি ঘর এবং চলমান ঋণ পরিশোধ করার জন্য নগর ইউপি চেয়ারম্যান ভিজিডি কার্ড করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
Comments